মোঃ সাফায়েত হোসেন:
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলা সদরের লক্ষ্মীপুর মৌজার মাটির কেল্লা প্রভাবশালীরা দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ ও মাটি সন্ত্রাসরা প্রকাশ্যে মাটি কেটে নেয়ার ফলে ঐতিহ্যবাহি পরিবেশ বান্ধব মাটি কেল্লা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সংশ্লিষ্ট দপ্তরের তদারকি না থাকা ও উপজেলা প্রশাসনের নিরবতার সুযোগে অল্প কয়েক দিনের মধ্যে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে মাটির কেল্লাটি।
গতকাল সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও আউলিয়াপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি মোঃ বাহাউদ্দিন লাবু মাটির কেল্লার মাটি কেটে অন্যত্রে ডোবা-নালা ভরাট করছে একদল মাটি কাটা শ্রমিক দিয়ে। উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী নেতা হাজী আবু বক্কর সিদ্দিক মাটি কেল্লা দখল করে ৫ তলা ভবন নির্মাণ করেছে। তার ভবন নির্মাণের ফলে আরও অনেকে মাটির কেল্লা দখল করে ভবন নির্মাণের প্রতিযোগীতায় নেমে পড়েছে।
স্থানীয়রা আরও বলেন, প্রকৃত জমির মালিকরা দখল করতে না পারায় প্রভাবশালী ব্যাক্তিরা নামে মাত্র মূল্য দিয়ে মাটির কেল্লাসহ আশেপাশের জমি ক্রয় করে এবং বহুতল ভবন নির্মাণ করছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৭০ সালে প্রলয়ংকারী জলোচ্ছ্বাসের পর জানমাল রক্ষার জন্য নদী-সমূদ্র উপকূলীয় এলাকায় মাটির কেল্লা নির্মাণ করা হয়। ওই সময় স্থানীয়রা মাটির কেল্লার জন্য জমি দেয়। যার কোন কাগজপত্রাদি না থাকায় পরবর্তী ওয়ারিশরা দখলের চেষ্টা চালিয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে ব্যর্থ হয়। বর্তমান সরকারের আগের মেয়াদে স্থানীয় প্রভাবশালীরা ওইসব জমি ক্রয় এবং বহুতল ভবন নির্মাণে তৎপর হয়ে ওঠে। উপজেলা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি অফিসে কর্মকর্তা না থাকায় এবং মাসের পর মাস অফিস বন্ধ থাকায় এ বিষয়ে কোন তথ্য ও সহযোগীতা পাওয়া যায়নি।
দশমিনায় মাটির কেল্লা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে
এইচ.এম ফোরকান, দশমিনা থেকে:
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলা সদরের লক্ষ্মীপুর মৌজার মাটির কেল্লা প্রভাবশালীরা দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ ও মাটি সন্ত্রাসরা প্রকাশ্যে মাটি কেটে নেয়ার ফলে ঐতিহ্যবাহি পরিবেশ বান্ধব মাটি কেল্লা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সংশ্লিষ্ট দপ্তরের তদারকি না থাকা ও উপজেলা প্রশাসনের নিরবতার সুযোগে অল্প কয়েক দিনের মধ্যে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে মাটির কেল্লাটি।
গতকাল সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও আউলিয়াপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি মোঃ বাহাউদ্দিন লাবু মাটির কেল্লার মাটি কেটে অন্যত্রে ডোবা-নালা ভরাট করছে একদল মাটি কাটা শ্রমিক দিয়ে। উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী নেতা হাজী আবু বক্কর সিদ্দিক মাটি কেল্লা দখল করে ৫ তলা ভবন নির্মাণ করেছে। তার ভবন নির্মাণের ফলে আরও অনেকে মাটির কেল্লা দখল করে ভবন নির্মাণের প্রতিযোগীতায় নেমে পড়েছে।
স্থানীয়রা আরও বলেন, প্রকৃত জমির মালিকরা দখল করতে না পারায় প্রভাবশালী ব্যাক্তিরা নামে মাত্র মূল্য দিয়ে মাটির কেল্লাসহ আশেপাশের জমি ক্রয় করে এবং বহুতল ভবন নির্মাণ করছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৭০ সালে প্রলয়ংকারী জলোচ্ছ্বাসের পর জানমাল রক্ষার জন্য নদী-সমূদ্র উপকূলীয় এলাকায় মাটির কেল্লা নির্মাণ করা হয়। ওই সময় স্থানীয়রা মাটির কেল্লার জন্য জমি দেয়। যার কোন কাগজপত্রাদি না থাকায় পরবর্তী ওয়ারিশরা দখলের চেষ্টা চালিয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে ব্যর্থ হয়। বর্তমান সরকারের আগের মেয়াদে স্থানীয় প্রভাবশালীরা ওইসব জমি ক্রয় এবং বহুতল ভবন নির্মাণে তৎপর হয়ে ওঠে। উপজেলা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি অফিসে কর্মকর্তা না থাকায় এবং মাসের পর মাস অফিস বন্ধ থাকায় এ বিষয়ে কোন তথ্য ও সহযোগীতা পাওয়া যায়নি।

 
Top