দশমিনা প্রতিনিধি:
গভীর রাতে শ্বাসরোধ করে পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭ম শ্রেণির এক ছাত্রীকে হত্যা করা হয়। শুক্রবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটেছে। জানা যায়, উপজেলার বেতাগী-সানকিপুর ইউনিয়নের বড় গোপালদী গ্রামের সোহরাব খন্দকার ও শাহিদা বেগম দম্পত্তির মেয়ে এবং বড়গোপালদী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্রী ছালমা বেগম মুনিয়াকে পার্শ্ববতী মর্দনা গ্রামের নাসির সিকদারের বখাটে ছেলে মো: নাহিদ শুক্রবার গভীর রাতে হত্যা করে পালিয়ে যায়। মুনিয়ার বড় ভাই একই বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র রাব্বি অভিযোগ করে বলেন, মুনিয়া বিদ্যালয়ের আসা-যাওয়ার সময় নাহিদ দীর্ঘ দিন ধরে উত্ত্যাক্ত করে আসছিল। প্রায় ৪ মাস পূর্বে নাহিদ মুনিয়াকে অপহরণ করে নিয়ে যায় এবং পারিবারিক সমোঝতায় বিবাহ সম্পন্ন শেষে আমাদের কাছে ফেরৎ দেয়। বেকার নাহিদকে কর্মমূখী করার জন্য মুনিয়ার বাবা-মায়ের কর্মস্থল ঢাকায় কাজের ব্যবস্থা করে দেয়। গতকয়েক দিন পূর্বে নাহিদ গ্রামের বাড়িতে আসে এবং ওই রাতে মুনিয়ার ভাই রাব্বি পার্শ্ববতী বিয়ে বাড়িতে যাওয়ার সময় ছোট ভগ্নিপতি নাহিদকে বাড়িতে ঢুকতে দেখেছে। গভীর রাতের কোন এক সময় নাহিদকে স্থানীয়রা দৌড়ে যেতে দেখেছেন বলেও রাব্বি জানায়। স্থানীয়রা জানায়, রাতের কোন এক সময় বিছানায় ঘুমন্ত মুনিয়ার গলায় ওড়না পেচিয়ে শ্বাসরোধের মাধ্যমে নাহিদ হত্যার মিশন সম্পন্ন করেছে। গতকাল শনিবার সকালে দশমিনা থানা পুলিশ মুনিয়ার লাশ উদ্ধার করে পটুয়াখালী মর্গে প্রেরণ করেছেন বলে ওসি মো: শাহবুদ্দিন জানায়। তিনি আরও জানান, তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
গভীর রাতে শ্বাসরোধ করে পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭ম শ্রেণির এক ছাত্রীকে হত্যা করা হয়। শুক্রবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটেছে। জানা যায়, উপজেলার বেতাগী-সানকিপুর ইউনিয়নের বড় গোপালদী গ্রামের সোহরাব খন্দকার ও শাহিদা বেগম দম্পত্তির মেয়ে এবং বড়গোপালদী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্রী ছালমা বেগম মুনিয়াকে পার্শ্ববতী মর্দনা গ্রামের নাসির সিকদারের বখাটে ছেলে মো: নাহিদ শুক্রবার গভীর রাতে হত্যা করে পালিয়ে যায়। মুনিয়ার বড় ভাই একই বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র রাব্বি অভিযোগ করে বলেন, মুনিয়া বিদ্যালয়ের আসা-যাওয়ার সময় নাহিদ দীর্ঘ দিন ধরে উত্ত্যাক্ত করে আসছিল। প্রায় ৪ মাস পূর্বে নাহিদ মুনিয়াকে অপহরণ করে নিয়ে যায় এবং পারিবারিক সমোঝতায় বিবাহ সম্পন্ন শেষে আমাদের কাছে ফেরৎ দেয়। বেকার নাহিদকে কর্মমূখী করার জন্য মুনিয়ার বাবা-মায়ের কর্মস্থল ঢাকায় কাজের ব্যবস্থা করে দেয়। গতকয়েক দিন পূর্বে নাহিদ গ্রামের বাড়িতে আসে এবং ওই রাতে মুনিয়ার ভাই রাব্বি পার্শ্ববতী বিয়ে বাড়িতে যাওয়ার সময় ছোট ভগ্নিপতি নাহিদকে বাড়িতে ঢুকতে দেখেছে। গভীর রাতের কোন এক সময় নাহিদকে স্থানীয়রা দৌড়ে যেতে দেখেছেন বলেও রাব্বি জানায়। স্থানীয়রা জানায়, রাতের কোন এক সময় বিছানায় ঘুমন্ত মুনিয়ার গলায় ওড়না পেচিয়ে শ্বাসরোধের মাধ্যমে নাহিদ হত্যার মিশন সম্পন্ন করেছে। গতকাল শনিবার সকালে দশমিনা থানা পুলিশ মুনিয়ার লাশ উদ্ধার করে পটুয়াখালী মর্গে প্রেরণ করেছেন বলে ওসি মো: শাহবুদ্দিন জানায়। তিনি আরও জানান, তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।