ভোলার বোরহানউদ্দিনে পুলিশের ওপর মুসুল্লি জামাত হামলা পক্ষে-প্রতিপক্ষের শতাধিক আহত ও নিহতের গুঞ্জন ছড়িয়ে পরছে। ফিরে আসছে ১৯৯০-১৯৯৩ বা ২০০১ সালের পূনরাবৃত্তি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের বাইরে। গ্রাম-গঞ্জ থেকে দলে-দলে তৌহিদী জনতা, আল-খিদমত, হিজবুল্লাহ ইসলামী সমাজ, দাওয়াতি কাফেলা, জামিউতুল ফালাহ ব্যানারে শহরে পাঠানো হচ্ছে সাধারণ মানুষ। 
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানাযায়, হিন্দু ধর্মাবলম্বি বিপ্লব চন্দ্রের হ্যাকড ম্যাসেঞ্জার আইডি থেকে তার ফ্রেন্ড লিস্টের বেশ কয়েক জনের কাছে আল্লাহ এবং রাসুল (সঃ) কে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ম্যাসেজ যায়। এ ঘটনায় তৌহিদী জনতা গতকাল সকাল ১০ টায় বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করে। মানববন্ধনে মৃত্যু পর্যন্ত সংগ্রামের ডাক দেয় সংগঠনটি।  তারই অংশ হিসেবে আজ ইমলামের পথে জিহাদ শ্লোগান নিয়ে গ্রাম-গঞ্জ থেকে সাধারণ জনতা ও ভেতরে প্রশিক্ষিত একদল ইসলামিষ্ট যোদ্ধারর সমন্বয়ে দিনভর বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে। এতে পুলিশ বাঁধা দিলে পুলিশ লক্ষ্য করে গুলি করে জনতার বিক্ষোভকারীদের মধ্য থেকে। এতে এক পুলিশ সদস্য গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর পুলিশ আতœ রক্ষার্থে ফাঁকা গুলি ছুড়লে বিক্ষোভকারিরা দিকবেদিক দৌড়ে পালানোর চেষ্টাকালে ৩০/৩৫জন আহত হয়। 
চোখ রাখুন আপডেট পেতে

 
Top