নিজস্ব সংবাদদাতা, ফুলতলা, খুলনা।। ফুলতলা উপজেলার স্কাউটস
ভবন ও সবুজ সংঘের
দখল নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল
বেলা ৪টায় উপজেলা
নির্বাহী অফিসার লুলু বিলকিস
বানু সহ মাধ্যমিক ও
প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক, ছাত্র ও পুলিশ
নিয়ে বেদখলকৃত জায়গা স্কাউটস ভবন
ও সবুজ সংঘ উদ্ধার
করে এবং স্কাউট ভবনে
তালা লাগিয়ে সীল করে
দেন এবং তুহিন কর্তৃক
অবৈধ ভাবে নির্মিত স্থাপনাটির
কিছু অংশ ভেঙ্গে
দেওয়া হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন
ফুলতলা আ.লীগের সাবেক
সাধারন সম্পাদক মোঃ আসলাম খান,
ওয়ার্কার্স পার্টির ফুলতলা উপজেলা শাখার
সাধারন সম্পাদক নওশের আলী গাজী, মাধ্যমিক
শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি
প্রফুল্ল চক্রবর্তী, সাধারন সম্পাদক আব্দুল
হালিম, স্কাউটসের সাধারন সম্পাদক নিরোধ
কুমার মন্ডল,
স্কাউটসের কাউন্সিলর আনোয়ার মাষ্টার, মাষ্টার
মুরাদুল ইসলাম, স্কাউটসের মহসিন,
অলিয়ার, মোঃ রব্বানী প্রমুখ।
বিভিন্ন সুত্র থেকে জানা
যায়, যুবলীগ নেতা তুহিন
কর্তৃক ৩ কোটি টাকার
সম্পত্তি এবং স্কাউটস ভবন
ও সবুজ সংঘের ক্লাব
যাহা ভুয়া দলিলের মাধ্যমে
দখল করে। পরবর্তীতে
জাতীয় পত্রিকা দৈনিক প্রথম আলো, দৈনিক
ইত্তেফাঁক, দৈনিক যুগান্তর, দৈনিক
নয়া দিগন্ত ও স্থানীয়
দৈনিক পুর্বাঞ্চল, দৈনিক জন্মভূমি, দৈনিক
প্রবাহ, দৈনিক অর্নিবান, দৈনিক
গ্রামের কাগজ সহ অন্যান্য
পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর
প্রশাসনের দৃষ্টি গোচরে আসে
উক্ত ঘটনাটি টক অফ
দি ফুলতলা হিসাবে চায়ের
দোকান সহ সকল জায়গায়
আলোচনায় স্থান পায়।
জানা গেছে, দামোদর
ইউপি চেয়ারম্যান জাকিয়া হাসিন বিনা
এর দেওয়া ওয়ারেশ কায়েম
সনদ পত্রের মাধ্যমে নামপত্তন করা
হয় পরে উক্ত ওয়ারেশ
কায়েম সার্টিফিকেট তদন্তে মিথ্য বলে
বিবেচিত হওয়ায় উপজেলা নির্বাহী
অফিসার নাম পত্তন বাতিল
করে সরকারী জমি উদ্ধারের
লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নেন।
এ সময় যুবলীগ নেতা
তুহিন তার বসত বাড়ী
থেকে রাম দা নিয়ে
আতংকের সৃষ্টি করে।
এই ঘটনায় এলাকাবাসী উপজেলা
নির্বাহী কর্মকর্তা ও স্কাউটস সভাপতি
লুলু বিলকিস বানু স্কাউটস কর্মকর্তা, ছাত্র, শিক্ষকবৃন্দদের অভিনন্দন
জানান।