মোঃ সাফায়েত হোসেন:
জমি নিয়ে বিরোধে পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় ৪ ব্যবসায়ীসহ ৭ জনের বিরুদ্ধেমিথ্যা চাঁদাবাজি মামলা দেয়ায় ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে গতকাল বুধবারবেলা ১১টায় দশমিনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন।সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ৩নং আসামী ব্যবসায়ী মোঃ হাসানরুবেল, ৫নং আসামী মোঃ রমিজ ও ৭ নং আসামী ব্যবসায়ী মোঃ সোহেলের ব্যবসায়ীবাবা আবু কালাল প্যাদা। তিনি লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করেন, মোঃ নুরে আলমসিদ্দিকীর সাথে জে.এল ৮৪ এর ১০ নং খতিয়ানভুক্ত ১০৫ নং দাগে স্থানীয় মাপের৮ শতাংশ জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। বিরোধ নিষ্পত্তির লক্ষে স্থানীয় শালিসমানিত করা হয়। শালিসগণ উভয় পক্ষকে রায় না দিয়ে মাসের পর মাস ঘুড়ায়। ১৭জানুয়ারি মোঃ নুর আলম সিদ্দিকী বাদী হয়ে দশমিনা সিনিয়র জুডিসিয়ালম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আমার ছেলেসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজিমামলা দায়ের করে। ওই মামলায় ১নং আসামী মোঃ নিজাম উদ্দিন আদমপুর সিনিয়রফাযিল মাদরাসার চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী, ২নং আসামী মোঃ খলিলুর রহমানএকজন প্রথম শ্রেণি ঠিকাদার ও ব্যবসায়ী ৩, ৫ ও ৭নং আসামী আমার ছেলে মোঃহাসান রুবেল সুতা, রমিজ উদ্দিন জুতা ও কসমেটিক ও মোঃ সোহেল রানাশাড়ী-কাপড় ও হার্ডওয়ার ব্যবসা করছেন দশমিনা বাজারে। ৪নং আসামী মোজ্জামেলহোসেন বাউফল উপজেলায় আশা ব্যাংকে কর্মরত ও ৬নং আসামী মিজানুর রহমান থানাসংলগ্ন সড়কের পাশে চায়ের দোকানী। মোঃ নুরে আলম সিদ্দিকীর সাথে ২নং আসামীবাদে সকলের জমি নিয়ে বিরোধে হয়রানীমূলক মিথ্যা চাঁদাবাজি মামলা দেয়ায়পরিবারের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানাই এবং প্রত্যাহারের অনুরোধ করি। সংবাদসম্মেলনে শশুরের সাথে দু'পুত্র বধু লাইজু বেগম ও কাজল রেখা উপস্থিতছিলেন।
 
Top