‘সার-কীটনাশকের দোকানে মৎস্য ও গোখাদ্য বিক্রি করা চলবে না। আজকাল
হাঁস-মুরগির পোল্ট্রি খাবারও সার-কীনাশকের সাথে পাশাপাশি রেখে বিক্রি করা
হয়। এতে চাষি ও খামারিদের চরম সর্বনাশ হচ্ছে। কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে।
চাষিদের ক্ষতি হয় এমন কিছুু আর মেনে নেওয়া হবে না। তাই ঈদের পর থেকেই এ
ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহল করা হবে।’
আজ শনিবার সকাল ১০ টায় বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলা মিলনাতয়নে উপজেলা
কৃষি কর্মকর্তা ঋতুরাজ সরকার এ কথা গুলো বলেন। কৃষি উপকরণ ও ব্যবসায়ী
প্রশিক্ষণে তিনি চিতলমারী উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারের সার, বালাইনাশক ও
কৃষি উপকরণ বিক্রির চিত্র তুলে ধরেণ।
তিনি আরও জানান, এ উপজেলার অধিকাংশ কৃষি উপকরণ ব্যবসায়ী একই দোকানের মধ্যে সার-কীটনাশকের পাশাপাশি মৎস্য, গোখাদ্য, হাঁস-মুরগির পোল্ট্রি খাবার ও মানুষের খাবারও বিক্রি করছে। যা রীতিমত ভয়াবহ ব্যাপার। আজকের এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার মাধ্যমে তাদের সতর্কবার্তা দেওয়া হলো। না মানলে ঈদের পর থেকে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা আনন্দ মোহন, প্রেস ক্লাব সাধারণ সম্পাদক এস এস সাগর, সিনিয়র সাংবাদিক আবুল কালাম আজাদ, ব্যবসায়ী নেতা রেজাউল করিম মাঝি, শেখ জাহাঙ্গির হোসেন, মামুস সরদার ও শেখ ফেরদাউস হোসেনসহ ৩০ জন কৃষি উপকরণ বিক্রেতা।
তিনি আরও জানান, এ উপজেলার অধিকাংশ কৃষি উপকরণ ব্যবসায়ী একই দোকানের মধ্যে সার-কীটনাশকের পাশাপাশি মৎস্য, গোখাদ্য, হাঁস-মুরগির পোল্ট্রি খাবার ও মানুষের খাবারও বিক্রি করছে। যা রীতিমত ভয়াবহ ব্যাপার। আজকের এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার মাধ্যমে তাদের সতর্কবার্তা দেওয়া হলো। না মানলে ঈদের পর থেকে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা আনন্দ মোহন, প্রেস ক্লাব সাধারণ সম্পাদক এস এস সাগর, সিনিয়র সাংবাদিক আবুল কালাম আজাদ, ব্যবসায়ী নেতা রেজাউল করিম মাঝি, শেখ জাহাঙ্গির হোসেন, মামুস সরদার ও শেখ ফেরদাউস হোসেনসহ ৩০ জন কৃষি উপকরণ বিক্রেতা।